• ঢাকা, বাংলাদেশ বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫, ১০:১৫ অপরাহ্ন
  • [কনভাটার]
শিরোনামঃ
আইসিবিআই ব্যাংকের এসভিপি ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের প্রধান হলেন বাঁশখালীর মান্নান আশরাফ ফকির হত্যা: অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা, স্ত্রী-ছেলে কারাগারে হাটহাজারীর প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে বিশ্ব মঞ্চে মোহাম্মদ ইকবাল বিএনপি ক্ষমতায় আসলে দেড় বছরে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান করা হবে : আমীর খসরু ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় বাঁশখালীর যুবকের মৃত্যু বিএনপির প্রার্থী তালিকায় অনুপস্থিত শীর্ষ নেতারা এনসিপির দক্ষিণ জেলার যুগ্ম সমন্বয়কারী হলেন বাঁশখালীর মিশকাত বাঁশখালী নিয়ে লেয়াকত আলীর ধারাবাহিক লেখনী ভাইরাল হযরত শাহ জাহাঁগীর তাজুল আরেফীন কঃ – প্রেমের বাদশাহর রাজকীয় উপাখ্যান বাঁশখালীতে গণঅধিকারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

চুয়াডাঙ্গায় শিশু খাদ্যে ভেজাল, ৪ লাখ টাকা জরিমানা

রিপোর্টার নাম: / ২৬ শেয়ার
আপডেট: শুক্রবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৪

মেয়াদোত্তীর্ণ নিম্নমানের ও ভেজাল শিশু খাদ্য বিক্রির দায়ে চুয়াডাঙ্গায় এক ব্যবসায়ীকে চার লাখ টাকা জরিমানা করেছে জেলা টাস্কফোর্স ও ভোক্তা অধিকার। এ ঘটনায় ছয়টি গোডাউন সিলগালা করা হয়। 

গতকাল বুধবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে চুয়াডাঙ্গা বড়বাজার ফেরিঘাট রোডে জনি স্টোরে এ অভিযান পরিচালিত হয়।

চুয়াডাঙ্গা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ জানান, জেলা টাস্কফোর্স কমিটি ও ভোক্তা অধিকার বড়বাজারের মেসার্স জনি স্টোরে তদারকি করার সময় অনঅনুমোদিত নিম্নমানের নকল শিশুখাদ্য বিক্রি, মেয়াদ উত্তীর্ণ ও মুল্যবিহীন পণ্য বিক্রির প্রমাণ পাওয়া যায়। পূর্বে সতর্ক করার পরও এ প্রতিষ্ঠানের মালিক হামিদুর রহমান জনি  পার্শ্ববর্তী জেলা মেহেরপুর, ঝিনাইদহে  এ নকল ভেজাল এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ শিশুখাদ্য ডিলার হিসেবে বিক্রি করে আসছে।

এ অপরাধে প্রতিষ্ঠানটির মালিক হামিদুর রহমান জনিকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৩৭, ৪১, ৫১, ৫৫ ধারায় ৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এসময় অননুমোদিত নিম্নমানের নকল ভেজাল শিশুখাদ্য, মেয়াদ উত্তীর্ণ ও মেয়াদ মুল্যবিহীন পণ্য ভর্তী ৬টি গোডাউন সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়।

পরবর্তীতে এই শিশুখাদ্যগুলো দোকান মালিক সমিতি, চেম্বার অব কমার্স, সাংবাদিকবৃন্দ, ছাত্র প্রতিনিধি ও সচেতন ভোক্তাদের উপস্থিতিতে টাস্কফোর্স কমিটির মাধ্যমে ধ্বংস করা হয়।

এ প্রতিষ্ঠানটির মালিক হামিদুর রহমান জনিকে কয়েক বছর আগে একই অপরাধে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছিল। কিন্তু তিনি এর পরেও সংশোধন না হয়ে তার নকল ভেজাল শিশুখাদ্যের ব্যবসা আরও অধিকতরভাবে চালিয়ে যাচ্ছিলেন।

এসময় সব ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয় এবং সবাইকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কেনাবেচা, ভাউচার সংরক্ষণ ও মুল্যতালিকা প্রদর্শণ করতে সচেতনতামুলক লিফলেট বিতরণ করা হয়।

তদারকি কাজে সহযোগীতায় ছিলেন জেলা কৃষি বিপণন কর্মকর্তা  রাশেদুজ্জামান, ক্যাব প্রতিনিধি, ছাত্র প্রতিনিধি, নিরাপদ খাদ্য প্রতিনিধি, চুয়াডাঙ্গা জেলা ব্যবসায়ীক নেতৃবৃন্দ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটেগরিতে আরো নিউজ
সিবি হসপিটাল কী? কেন? কিভাবে?