‘‘মুজিববর্ষের উপহার- মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গিকার’’ এ প্রত্যয়কে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে, মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী ও মাননীয় শিক্ষা উপমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় জারিকৃত ‘‘বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০২১’’ এর আলোকে সততা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে ইতোমধ্যে প্রায় ৭০০ প্রভাষকের সহকারী অধ্যাপক/জ্যেষ্ঠ প্রভাষক পদে পদোন্নতি, ৭০টি নতুন এমপিও, ২৫০টি উচ্চতর গ্রেড/টাইমস্কেলসহ প্রায় ১১০০ শিক্ষক-কর্মচারীর বিভিন্ন কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের মাধ্যমে অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করে এক উজ্জ্বল ও অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন একজন মানবিক শিক্ষা প্রশাসক।
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ ও স্বনামধন্য শিক্ষকবৃন্দ জানান ইতোপূর্বে এরকম কোন দক্ষ, যোগ্য ও শিক্ষকবান্ধব শিক্ষা প্রশাসক আমরা দেখিনি। যিনি বিভিন্ন সময়ে শিক্ষকবৃন্দকে তাঁর অফিসে চা-পানের দাওয়াত দিয়ে তাঁদের বিভিন্ন সমস্যার কথা শুনেন এবং ইতোপূর্বে সৃষ্ট জটিলতা ও অমীমাংসিত বিষয়গুলো মীমাংসা করে দিয়েছেন, দুর্নীতিচক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকতে বলেছেন ইত্যাদি।
কয়েকবার এসেও দেখা করার সুযোগ না পেয়ে বিপর্যস্ত ও আশাহত মনে ফিরে গেছেন, কান্না করেও অসম্মানিত হয়ে চলে গিয়েছেন, এমন অফিসকে তিনি পরিণত করেছেন একটা আস্থা, মর্যাদা ও সম্মানের জায়গা। তাঁর অবদানে ইতোমধ্যে শুধুমাত্র শিক্ষকসমাজই নন, সাংবাদিকমহল, রাজনৈতিক নেতৃত্ববৃন্দ, সাংস্কৃতিক মহল উপকৃত হন।
‘‘সরকারি কর্মচারী মানে জনগণের সেবক’’ … জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর এই বাণী প্রতিফলিত করার জন্য তিনি অধ্যক্ষ, শিক্ষক থেকে শুরু করে সকলস্তরের কর্মচারী তথা সবার জন্য তাঁর দুয়ার খোলা রেখেছেন এবং তাঁর সেবার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। যে যখনই এসেছেন, ধৈর্য ও গুরুত্ব সহকারে তাদের কথা শুনেছেন এবং সহযোগিতা ও সমাধানের চেষ্টা করছেন।
‘‘মুজিব বর্ষের উপহার- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গিকার’’ এ প্রত্যয়কে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপমন্ত্রীর বদান্যতায় যিনি এ অসাধারণ কর্মযজ্ঞকে সফল করে চট্টগ্রাম অঞ্চল (চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, পার্বত্য জেলা বান্দরবান, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি এবং নোয়াখালী ও ফেনী জেলা নিয়ে গঠিত) শত শত অসহায় ও বঞ্চিত বেসরকারি কলেজ শিক্ষকদের মুখে হাসি ফুটিয়ে যাচ্ছেন এবং
মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার অর্জনগুলো জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর লক্ষে মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী ডা. দীপুমনি ও শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরীর দিকনির্দেশনায়
রাতদিন নিরলস পরিশ্রম করে চলেছেন- তিনি হলেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা চট্টগ্রাম অঞ্চলের সম্মানিত পরিচালক প্রফেসর হোসাইন আহমেদ আরিফ ইলাহী।