• ঢাকা, বাংলাদেশ বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:৪১ অপরাহ্ন
  • [কনভাটার]
শিরোনামঃ
আইসিবিআই ব্যাংকের এসভিপি ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের প্রধান হলেন বাঁশখালীর মান্নান আশরাফ ফকির হত্যা: অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা, স্ত্রী-ছেলে কারাগারে হাটহাজারীর প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে বিশ্ব মঞ্চে মোহাম্মদ ইকবাল বিএনপি ক্ষমতায় আসলে দেড় বছরে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান করা হবে : আমীর খসরু ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় বাঁশখালীর যুবকের মৃত্যু বিএনপির প্রার্থী তালিকায় অনুপস্থিত শীর্ষ নেতারা এনসিপির দক্ষিণ জেলার যুগ্ম সমন্বয়কারী হলেন বাঁশখালীর মিশকাত বাঁশখালী নিয়ে লেয়াকত আলীর ধারাবাহিক লেখনী ভাইরাল হযরত শাহ জাহাঁগীর তাজুল আরেফীন কঃ – প্রেমের বাদশাহর রাজকীয় উপাখ্যান বাঁশখালীতে গণঅধিকারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২০ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

রিপোর্টার নাম: / ২৬ শেয়ার
আপডেট: বুধবার, ৬ নভেম্বর, ২০২৪

কক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদে মাছ ধরতে যাওয়া ১৫টি নৌকাসহ ২০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছেন মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) সদস্যরা।

আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে নাফ নদ ও বঙ্গোপসাগরের মোহনা নাইক্ষ্যংদিয়ার কাছাকাছি বৈদ্যপাড়াসংলগ্ন এলাকা থেকে এই ২০ জেলেকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সাবরাং ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আবদুস সালাম।

আবদুস সালাম বলেন, আরাকান আর্মির সদস্যরা বড় ট্রলারযোগে এসে অস্ত্রের মুখে জেলেদের নিয়ে যান। জেলেদের সবার বাড়ি টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপের জালিয়াপাড়া ও ক্যাম্পপাড়ায় বলে জানা গেছে। তবে তিনি সবার নাম-ঠিকানা জানাতে পারেননি।

শাহপরীর দ্বীপ জালিয়াপাড়া ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতি আবদুল গণি বলেন, এর আগে গত ৮ অক্টোবর নাফ নদ থেকে নৌকাসহ বাংলাদেশি পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গিয়েছিল। পরে বিজিবির (বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ) তৎপরতায় নৌকাসহ তাঁদের ফেরত দেয় আরকান আর্মি।

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী বলেন, ঘটনাটি স্থানীয় ইউপি সদস্যসহ লোকজন জানিয়েছেন। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অবহিত করা হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে টেকনাফ-২ বিজিবি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, স্থানীয় লোকজন ও জেলেদের পরিবারের মাধ্যমে তিনি বিষয়টি জেনেছেন। এ বিষয়ে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।

ওপারে দিনভর বিস্ফোরণের শব্দ

মিয়ানমারে চলমান গৃহযুদ্ধ আবারও তীব্রতর হয়ে উঠেছে। একের পর এক বিস্ফোরণের বিকট শব্দ শোনা যাচ্ছে সীমান্তের এপারে। গতকাল সোমবার রাত থেকে আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে তিনটা পর্যন্ত বিকট শব্দ অব্যাহত ছিল।

টেকনাফ পৌরসভার জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা মোহাম্মদ ইয়াসিন বলেন, ‘সোমবার রাত থেকে গোলাগুলির ও মর্টার শেলের বিস্ফোরণের শব্দ বেড়েছে। দিনে কিছুটা কম হলেও রাতে বিকট শব্দ হয়। এতে রাতে আমাদের শিশুরা ভয় পাচ্ছে। জানি না কবে এই শব্দ থেকে মুক্তি পাব।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটেগরিতে আরো নিউজ
সিবি হসপিটাল কী? কেন? কিভাবে?