বিদ্যুৎতের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে যাচ্ছে বাঁশখালীবাসী

মুহাম্মদ মিজান বিন তাহের

অতিথি প্রতিবেদক

কর্ণফুলীর শাহমিরপুর গ্রীড থেকে বাঁশখালী উপজেলার গুনাগরি পর্যন্ত নতুন ৩৩কেভি লাইনের নির্মাণ কাজ ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। উক্ত ফিডারের মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে তৃতীয় সোর্স হিসেবে মঙ্গলবার (১৫ জুন) ২১ ইং বিকেলে বাঁশখালী উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য তৈলারদ্বীপ সেতুর নিচ দিয়ে সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে।

বাঁশখালীতে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুত সরবরাহের জন্য তৈলারদ্বীপ সেতুর নিচ দিয়ে সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপনের কাজ শুরু করেছে পল্লী বিদ্যুৎ কতৃপক্ষ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (বাপবিবো) চট্টগ্রাম জোনের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী স্বপন বণিক, চট্টগ্রাম পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার আবু বক্বর সিদ্দীকী, ডিজিএম কারিগরি প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, আনোয়ারার ডিজিএম আবুল মুমিত চৌধুরী ও বাঁশখালীর এজিএম প্রকৌশলী মোঃ মফিজুল ইসলামসহ ঠিকাদারের প্রতিনিধিরা।

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (বাপবিবো) চট্টগ্রাম জোনের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী স্বপন বণিক বলেন, বর্তমানে দোহাজারী গ্রীড থেকে বাঁশখালী উপজেলায় প্রায় ২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। এছাড়া, মাতারবাড়ি গ্রীড থেকে চকরিয়া ও পেকুয়া হয়ে বাঁশখালী উপজেলায় প্রায় ৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ পাওয়া যায়। শাহমীরপুর থেকে তৈলারদ্বীপ ব্রীজ সংলগ্ন সাঙ্গু নদী ক্রসিং এই ৩৩ হাজার কেভির নতুন লাইন বাঁশখালী ঢুকানোর পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কাজ ইতিপূর্বে চলমান রয়েছে, তবে এটা যদি হয়ে যায় খুব শীঘ্রই বাঁশখালীবাসী বিদ্যুতের নানান কারণে লোডশেড়িং যন্ত্রণা থেকে খুব শীগ্রই মুক্তি পাবে বলে তিনি জানান।

আরও পড়ুন  বাঁশখালীর জঙ্গল নাপোড়ায় পাহাড় কাঁটার মহোৎসব

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *