পাশাপাশি দুই অর্থনৈতিক সম্ভাবনার উপজেলা বাঁশখালী ও আনোয়ারার প্রশাসন সামলাবেন এই দম্পতি। জেনে নেয়া যাক এই দম্পতির কিছু প্রাসঙ্গিক তথ্য।
জেসমিন আক্তার ;
বর্তমান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইদুজ্জামান চৌধুরী সম্প্রতি সিনিয়র সহকারী সচিব হিসেবে পদায়ন হওয়ায় তাঁর স্থলাভিষিক্ত হবেন খাগড়াছড়ি সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমিন আক্তার। ইউএনও, খাগড়াছড়ি সদর হওয়ার পূর্বে তিনি সিনিয়র সহকারী কমিশনার হিসেবে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, সিলেট-এ কর্মরত ছিলেন। তার পূর্বে সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে দায়িত্বপালন করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিন্যান্সে বিবিএ, এমবিএ করেছেন। ইউনিভার্সিটি অব সাসেক্স থেকে ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ-এ মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেছেন। প্রশাসনে চাকুরীতে যোগদানের পূর্বে বাংলাদেশ ব্যাংকে এডি হিসেবে কর্মরত ছিলেন এবং ব্যাংকিং ডিপ্লোমা পরীক্ষায় সারাদেশে প্রথম হওয়ায় স্বর্ণপদক অর্জন করেন।
ইসতিয়াক ইমন :
সিলেট জকিগজ্ঞ উপজেলার এসি (ল্যান্ড)’র দায়িত্ব পালন করেন ৩৪তম বিসিএস’র এই ক্যাডার অফিসার। পরে সিনিয়র সহকারি কমিশনার সিলেট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নেজারত ডেপুটি কমিশনার(এনডিসি) দায়িত্ব পালন করেন। এরপর খাগড়াছড়ি জেলার লক্ষ্মীছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন। সেখান থেকে বদলী হয়ে বর্তমানে আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হতে তিনি বিএস ইন এগ্রিকালচারাল ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হতে এমএস ইন এগ্রোনমি পাশ করেন। পরবর্তীতে ইউনিভার্সিটি অব সাসেক্স হতে ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজে তিনি আরো একটি মাস্টার্স করেন। পারিবারিক জীবনে তার ২টি ছেলে সন্তান রয়েছ। সহধর্মিণী মিজ্ জেসমিন আক্তার বাঁশখালী উপজেলার নির্বাহী অফিসার হিসেবে সদ্য যোগদান করার অপেক্ষায় রয়েছেন।