আবদুল্লাহ আল রিয়াদ, বাঁশখালী এক্সপ্রেস ◾
গতকাল ১১ই জুন, শুক্রবার ঢাকা কেন্দ্রীয় কমিটির এক জরুরী বৈঠকের মাধ্যমে বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্মলীগ, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার ৩৪ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক কমিটির অনুমোদন প্রদান করেন। কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রাহুল আহমেদ শামীম ও সাধারন সম্পাদক শাকিল আহমেদ সাক্ষরিত গঠিত কমিটিতে সভাপতির দায়িত্ব প্রাপ্ত হন বাঁশখালীর সাধনপুর ইউনিয়নের সাইমুল ইসলাম (সামি) , সাধারন সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব প্রাপ্ত হন চন্দনাইশ এর কাঞ্চনাবাদ ইউনিয়নের সন্তান মিনহাজুর রহমান। এছাড়াও সিনিয়র সহ সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন আব্দুল মোমেন সাগর। সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব প্রাপ্ত হোন কালীপুর ইউনিয়নের সম্রাট মোহাম্মদ শাহজাহান।
এছাড়াও সহ-সভাপতি হিসেবে আরও দায়িত্ব পেয়েছেন জিয়াউল হক জিয়া, আনাস বিন মালেক, কাজী মোহাম্মদ সামির,আরাফাত চৌধুরী। যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মোহাম্মদ মাসুম চৌধুরী, মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, তৌহিদুল ইসলাম, আমজাদ হোসাইন। সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন, ইভান আহমেদ রাহাত,দিদারুল ইসলাম দিদার,মোহাম্মদ হালীম চৌধুরী, রুহুল আমিন, আসবাহ উদ্দিন সানিম। প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক, এস এম শোয়াইব। উপ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক, টিপু সুলতান। দপ্তর সম্পাদক, জসীম উদ্দীন। গ্রন্হনা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক, সাইফুল ইসলাম। শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক, মোরশেদুল আলম সজীব। ক্রীড়া সম্পাদ,ক, কাজী মিসকাত।সহ-ক্রীড়া সম্পাদক, এমরান হোসাইন। অর্থ সম্পাদক, রাসেল কান্তি দে। মুক্তিযুদ্ধ ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক, আতাউল হোক শিবলু। ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক, দেলোয়ার হোসেন আরাফাত। আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক,মঈন উদ্দীন মাহি। শিক্ষা ও পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক, মোরশেদুল আলম লিটু। ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক, মিজান আব্বাস। সহ-সম্পাদক, সাইদুল করিম চৌধুরী, হুমায়ূন তালুকদার এবং সদস্য হিসেবে দায়িত্ব প্রাপ্ত হোন আকিব উদ্দীন ও মোহাম্মদ শাহাদত হোসাইন। উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন ২০০৭ সালে কারাগারে ছিলেন সে সময় ১৮ সেপ্টেম্বর নেত্রীকে কারামুক্ত করতে শিক্ষা, শান্তি,ঐক্য ও প্রগতি স্লোগান নিয়ে গঠিত হয় এই সংগঠন।
প্রেসবিজ্ঞপ্তি